NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT সমাস কাকে বলে

Not known Factual Statements About সমাস কাকে বলে

Not known Factual Statements About সমাস কাকে বলে

Blog Article

উপমিত কর্মধারয় সমাসঃ সমান ধর্মবাচক পদের প্রয়োগ না থাকলে উপমেয় ও উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। যেমনঃ মুখ চন্দ্রসদৃশ = মুখচন্দ্র।

মিশ্র, ড. অশোককুমার, বাংলা ব্যাকরণ, রবীন্দ্র লাইব্রেরী।

সমাহারে; যথাঃ ত্রি (তিন) লোকের সমাহার = ত্রিলোক।

যোগ্যতা অর্থে : ধ্যানের যোগ্য অনুধ্যান, প্রেরণার যোগ্য = অনুপ্রেরণা

কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুর সঙ্গে তুলনা করা হলে যাকে তুলনা করা হলো, তাকে বলা হয় উপমেয়।

আগে ধোয়া পরে মোছা = ধোয়ামোছা ( একটি স্থান )

সমাস ও সন্ধির মধ্যে একটি বড় পার্থক্য হলো সমাসে দুই বর্ণের মধ্যে সাধারণত অব্যয় পদ ব্যবহার করা হয়,[২] কিন্তু অব্যয় পদের সঙ্গে কখনো সন্ধি হয় না।

অর্থ প্রাধান্যের ভিত্তিতেঃ সমাস = পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য = পরপদের অর্থ প্রাধান্য

৪৭ তম বিসিএস পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে এখনই এনরোল করুন।

ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার বিবর্তনের ইতিহাস

তৃতীয়া-তৎপুরুষঃ তৃতীয়া-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে তৃতীয়া-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ রজ্জু দ্বারা বন্ধ = রজ্জুবন্ধ।

পূর্বপদ বিশেষ্যের সঙ্গে, সহার্থক পরপদের বহুব্রীহি সমাসকে সহার্থক বহুব্রীহিসমাস বলে

সপ্তমী-তৎপুরুষঃ সপ্তমী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে সপ্তমী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ দিবাতে নিদ্রা = দিবানিদ্রা। check here

Report this page